কৈশোর
Discover all the "কৈশোর" related stories

মেইড ফর ইচ আদার | পর্ব - ১৯
রেডিও কলোনির সিপি রেস্টুরেন্টের টেবিলে বসে আছে,তৃনার বন্ধুমহল।ওয়েটার বয় এসে অর্ডার নিয়ে স্থান ত্যাগ করলো অতি দ্রুত। সবাই টেবিলে বসা থাকলেও তৃনা দাঁড়িয়ে। তৃনা টেবিলে একটা চাপাটি রাখল, দেখেই মনে হচ্ছে মাত্রই কিনে আনা হয়েছে। তৃনার এভাবে টেবিলে চাপাটি রাখার কারন কেউ বুঝতে পারছে না৷

মেইড ফর ইচ আদার | পর্ব - ১১
আরে আপনি কেনো দুঃখিত হবেন মিস তুলি। তুলির ঠোঁটে হাসি। আসলে আমার সেদিন মেজাজ খুব খারাপ ছিলো। বাসায় এসে শুনি রহিমা আন্টি আসবে না। তাই মাকে সাহায্য করতে করতে হাপিয়ে গিয়েছিলাম। তাই তো সদর দরজায় আপনার সাথে অমন ব্যবহার করে ফেলেছি। সানি মেয়েটাকে অবোলোকন করে।

মেইড ফর ইচ আদার | পর্ব - ৮
সন্ধ্যার আযান শোনা যাচ্ছে। গেরুয়া যাওয়ার রাস্তার দুপাশে প্রকান্ড গাছ গুলোতে পাখিরা কিচিরমিচির করছে। সন্ধ্যার লালচে আভা চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। কাঠবিড়ালি গুলো গাছে একডাল থেকে অন্য ডালে লাফিয়ে চলছে। রাস্তার একপাশ থেকে হেটে চলেছে তৃনা আর আবির।

মেইড ফর ইচ আদার | পর্ব - ৭
মা নিজের দিকে খেয়াল রেখো।তৃনাতো বেশি বাসায় থাকে না ।হলেই কাটায়।হাটতে বের হলে তুলিকে নিয়ে বের হবে।বাবা সময়মত ওষুধ নিও।তৃনার বাসার কাছে ভার্সিটি হলেও নানা বাহানায় বান্ধবীদের সাথে থাকে।আমার জন্য চিন্তা করবে না একদম।

মেইড ফর ইচ আদার | পর্ব - ৬
পূর্ণিমার রাত ।হু হু করে বাতাস বইছে।জোনাকিরা খেলা করছে ।জোনাকির আলোয় জ্বলমল করছে নদীর কিনারার ঝোপঝারে ,নদীর পারে রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছে দুই মানব-মানবি।নদীর ঢেউ কলকল করে বয়ে চলছে।নদীর ধারে উঠেয়ে রাখা, নৌকার পাটাতনে পা ঝুলিয়ে বসে আইসক্রিম খাচ্ছে তৃনা। পূর্নিমার আলোয় তৃনার অবয়ব অবোলোকন করছে আবির।

মেইড ফর ইচ আদার | পর্ব - ৪
সফিউল আহমেদ আর তনয় আহমেদের কঠোর নির্দেষ,রাতে খাবার খেয়ে তাড়াতাড়ি ঘুমাতে হবে সবার। তন্নি আর তন্ময়ের বিয়ের অনুষ্ঠান কাল থেকে শুরু হবে। তাই সবাই রাতের খাবার খেয়ে ঘুমাতে গিয়েছে। এছাড়া বাড়ির ছেলে মেয়েরা মেহেদীর অনুষ্ঠানের সকল আয়োজন করবে তাও বলে দিয়েছে।

মেইড ফর ইচ আদার | পর্ব - ৩
গ্রাজুয়েশন এর পর আবির উত্তরার বাসায় সময় কাটিয়েছে তার মা বাবার সাথে। তখন রেহানা খানের সাথে আবিরের বেশি সময় কাটতো। হঠাৎই একদিন রেহানা এসে বললেন, আবির তোর কোনো পছন্দ আছে? আবির মনে মনে অবাক হলেও হেসে উত্তর দিলো, কেন? বিয়ে করাবে নাকি মা ?

অপেক্ষা | পর্ব – ২৪
মেয়েটি গোল চশমার আড়ালে সামনে থাকা অতি সুদর্শন পুরুষটিকে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখল বলল, ‘হ্যালো ওয়েট!আমি কি দেখতে খারাপ?আপনি আমার দিকে তাকাচ্ছেন না কেন?নিচে কি দেখছেন আমার দিকে তাকান।’ আরহামের রাগ হচ্ছে।তবুও নিজেকে শান্ত রেখে বললেন, ‘আমি যাব।পথ ছাড়ুন।”

১৬ বছর বয়স | পর্ব – ৪৩ (50 Shades of Blue)
মাত্র কয়েকদিন আগেই ত আমরা দুইজন দুইজনকে সহ্য করতে পারতাম না। আর এখন দুইজন দুইজনকে ছাড়া থাকতে পারিনা। সময়ের ব্যবধানে কতটা পরিবর্তন এসে গেছে! ভেবেই অবাক লাগে। আমি ওনাকে পেয়ে সত্যিই অনেক খুশি। কারণ আমি ওনার মত একজনকে পেয়েছি।

১৬ বছর বয়স | পর্ব – ৪২ (এতটা ভালোবাসেন!)
খাওয়া শেষ করে আমরা রুমে চলে এলাম। কিন্তু আমি এখনি ঘুমাতে চাচ্ছি না। বরং আজ আমি গল্প করতে চাই। আমি বালিশে হেলান দিয়ে বসলাম। উনি বিছানায় বসতে বসতে ভ্রুকুচকে তাকিয়ে বললেন, আজও কি আবার সেই প্রশ্ন উওর চলবে?

১৬ বছর বয়স | পর্ব – ৪১ (অভিমান)
“আপনার আমাকে নিয়ে চিন্তা করতে হবে না।আপনি যান আপনার গুরুত্বপূর্ণ কাজে। এক মাস কেনো এক বছর কাটিয়ে আসুন।” রেগে বললাম আমি। “ওকে। যাব আমি।” শক্ত মুখ করে বলল শাওন। আমি থমকে গেলাম। শাওন বের হয়ে চলে গেল। উনি কি সত্যিই যাবেন নাকি?