রহস্য
Discover all the "রহস্য" related stories

অফিডিয়ান | পর্ব – ৬
—সা—সাফওয়ান ভাইয়া! তুমি! রুমাইশা অবাক হলো। সাফওয়ান যে এত্ত লম্বা হবে ও ভাবতেই পারেনি! সাফওয়ান এর দিকে কিছুটা এগিয়ে এসে রুমাইশা বলল, —ক্ষিদে পেয়েছে তোমার? কিছু করে দেবো?

অফিডিয়ান | পর্ব – ৫
আজ ও রুমের ভেতর ঘুটঘুটে অন্ধকার। বাইরের আলোটা কেউ অফ করে দিয়েছে, শাফিন বলেছিল সাফওয়ান ভাইয়া বন্ধ করতে পারে। কিন্তু ও তো থাকে চিলেকোঠায়৷ ও কেন এত রাতে এসে লাইট বন্ধ করবে?

অফিডিয়ান | পর্ব – ৪
বিকেলের দিকে রুমাইশা আর শাফিন বেরোলো জঙ্গলের ভেতর ঘুরতে। দুপুরের একটু আগে এসে শামসুল কাদের রুমাইশার বই খাতা, কিছু জামা কাপড়, আর প্রয়োজনীয় কিছু জিনিস এনে দিয়ে গেছে৷ সেগুলো গোছ গাছ করে গোসল সেরে খেয়ে একটু বিশ্রাম নিয়ে ওরা ভাবলো জঙ্গল টা একটু ঘুরে আসা যাক৷

অফিডিয়ান | পর্ব – ৩
রুমের ভেতর ঘুটঘুটে অন্ধকার। রুমাইশা উঠে ঘড়ি দেখলো, তিন টা বাজে। এই সময়ে কিসের শব্দ হলো, আর রুমের ভেতর এত অন্ধকার কেন? ঘুমানোর সময়ে তো রুমে আবছা আলো ছিল।

অফিডিয়ান | পর্ব – ২
লিভিং রুমে ঢোকার আগ মুহুর্তে বাবা আর ফুপ্পার কিছু কথা কানে এলো রুমাইশার৷ ফুপ্পা থেমে থেমে বলছেন, —দেখ শামসুল, ছেলে আমার আজ ও অপরাধ বোধে ভোগে৷ ওই ঘটনার পর থেকে ও নিজেকে সবার থেকে গুটিয়ে নিয়েছে৷

অফিডিয়ান | পর্ব – ১
উত্তরের ঘন জঙ্গল এর পাশের আলিশান বাড়িটার লিভিং রুমে সোফায় বসে আছেন শামসুল কাদের, পাশেই বসে আছে, তার ছোট মেয়ে রুমাইশা কাদের।

অঙ্গারের নেশা | পর্ব – ২০
লাইব্রেরির একটা কোণায় বই হাতে বসেছিলো রেয়ান। মন দিয়ে প্রতিটা লাইনে ডুবে আছে। টেবিলের সামনে দুই জোড়া জুতোআলা পা দাঁড়াতেই উপরে মাথা তুললো রেয়ান। দেখা গেলো নীল চোখের পুরুষকে, অর্থাৎ ইভানান। চোখে প্রতিদিনের মতোন চশমা নেই।

অঙ্গারের নেশা | পর্ব – ১৮
কোকিলপুর ‘ গ্রামের থেকে সুফিয়ান ফিরেছে আজ এক মাস। এই এক মাসে সুফিয়ান প্রতিটি নিঃশ্বাস নেয়ার সময় প্রানেশাকে মনে করেছে। গভীর ভাবে উপলব্ধি করেছে ওই অচেনা মেয়েটাকে ছাড়া শান্তিমতোন নিঃশ্বাস নেয়া সম্ভব না। মেয়েটার ওই ভেজা ঠান্ডা পবিত্র মুখটা প্রতি রাতেই সুফিয়ান স্বপ্ন দেখে।

অঙ্গারের নেশা | পর্ব – ১৭
সেসময়টা ছিলো খুব প্রাণবন্ত, জীবন্ত । আমরা সবাই মিলে ট্যুরে যাওয়ার প্ল্যান করলাম। ফায়েজ বললো সিঙ্গাপুরের কথা, জয় বললো লন্ডন, কিন্তু আমি আর ইভানান ঠিক করলাম দেশের ভেতরে কোথাও ঘুরার। ফায়েজ বললো ওর নানা বাড়িটা খুব সুন্দর। সেখানে পুরনো জমিদার বাড়ি, একটা লেক, একটা পার্ক আর জিন বাড়ি

অঙ্গারের নেশা | পর্ব – ১৬
‘প্রাণ, যদি শোনো। আমি একজন খুনী, তাহলে তুমি কী আমায় ঘৃণা করবে!’ কথাটা ভীষণভাবে আকুতিভরা টলটলে শোনালো প্রানেশার কানে৷ প্রানেশা সুফিয়ানের ঠিক বাম পাশে হাঁটুতে মাথা দিয়ে নির্বিকার ভঙ্গিতে বসে ছিলো। খুনের কথা শুনে প্রানেশার হয়তো এই মূহুর্তে আতংকিত হয়ে চেচামেচি করে ওঠার কথা অথচ সুফিয়ানের মায়া চোখের উপর

অঙ্গারের নেশা | পর্ব – ১৫
আপন মানুষের হঠাৎ বদলে যাওয়া আমরা কখনোই মেনে নিতে পারিনা। আমরা ভরকাই, চমকে যাই, হতবাক হই। আর তা যদি নিজের সবচেয়ে কাছের মানুষ ‘স্বামী ‘ নামক মানুষটি৷ তাহলে, আঘাতের পরিমাণ হয় আরও দগদগে।

অঙ্গারের নেশা | পর্ব – ১৪
মেঘ জমতে জমতে ঘন এক আস্তরণ ফেলেছে আকাশের বুকে ৷ হঠাৎ হঠাৎ বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে। নিকষ কালো আধার জাপটে ধরেছে আলোকে ৷ যেনো কোনোভাবেই আলোকে পৃথিবীর বুকে যেতে দেবেনা। আলো প্রাণপণে চেষ্টা করছে বিধায় এখন অব্দি হালকা আলোর রেশ দেখা যাচ্ছে।