রহস্য
Discover all the "রহস্য" related stories

অঙ্গারের নেশা | পর্ব – ১৩
প্রানেশাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে বসে আছে সুফিয়ান। এই পনেরো মিনিট যাবৎ অনবরত হিচকি তুলে কান্না করেছে প্রানেশা। এখন মনে মনে নিজেকেই বকছে সুফিয়ান। প্রানেশার ওয়াটার ফোবিয়া আছে৷ এই কথাটা সুফিয়ানের মনে ছিলো না। নিজের প্রতি এত রাগ কখনো লাগেনি যতটা আজ লাগছে।

অঙ্গারের নেশা | পর্ব – ১২
এক হাতে প্রানেশাকে জড়িয়ে আরেক হাত পকেটে গুঁজে হাঁটছে সুফিয়ান। প্রানেশা বেজায় খুশি। এক্সাইটমেন্টে তার হাত পা কাপছে। অনলাইন, ম্যাগাজিন, টিভি নিউজে বিভিন্ন জায়গায় নুসা লেম্বগান আইসল্যান্ডের সৌন্দর্যের বিস্তারিত শুনেছে। বিশ্বাসই হচ্ছেনা তার, যে আজ সেও এই জায়গা ঘুরবে, হাত দিয়ে ছুয়ে দেবে।

অঙ্গারের নেশা | পর্ব – ১১
উত্তাল বাতাসের ধাক্কায় জামা কাপড় তাল মিলিয়ে উড়ছে। চুলগুলো মুখ ঢেকে দিচ্ছে বারংবার, তিন চার সরিয়ে দিয়েছিলো প্রানেশা। এখন আর বলছেনা, নিরুত্তাপ ভঙ্গিতে টানটান হয়ে তাকিয়ে আছে সে। সকাল বাজে আটটা। দ্রুত ঘুমিয়ে পড়ায় চোখের পাতা থেকে নিদ্রা বিদায় নিয়েছে। হাত মুখটা ধুয়ে এক ড্রেসেই জানালার পাশে এসে দাঁড়িয়েছে।

অঙ্গারের নেশা | পর্ব – ১০
সবার কাছে থেকে বিদায় নিয়ে সকাল সাতটায় রওনা হলো সুফিয়ান ও প্রানেশা। ঘুরতে যাওয়ার আগের দিন রাতে কখনোই প্রানেশার ঘুম আসে না। দুইটার দিকে সুফিয়ান বকে ঘুম পাড়িয়েছে৷

A Destination Wedding | পর্ব – ১৪
একটা কালো রাত পেরিয়ে সূচনা হলো নতুন দিনের।আমরা সবাই করিডোরে বসে ঝিমাচ্ছি।তখনি একজন নার্স এসে বললো,,,,এখানে শুভর বাসার কে কে আছেন?ওনার জ্ঞান ফিরেছে।উনি আয়রা নামের কারো একজনের সাথে কথা বলতে চায়। এই কথা শুনেই আমি দৌড়ে ক্রাশের রুমে যায়।গিয়ে দেখি ওও একদম নিস্তেজ হয়ে শুয়ে আছে।

A Destination Wedding | পর্ব – ১৩
অন্য দিকে আয়রা একটা নদীর পারে বসে আছে।ওকে ঘিরে বসেছে বাকি সবাই।সেই আসার পর থেকেই ওরা একের পর এক প্রশ্ন করেই যাচ্ছে।কিন্তু আয়রার মুখে কোনো কথা নাই।অবশেষে আয়রা বলতে শুরু করলো,,,,

A Destination Wedding | পর্ব – ১২
কারণ আয়রা ওর সর্বশক্তি দিয়ে আদিয়াতকে কষে থাপ্পর মেরেছে রাগে ওর পুরো শরীর কাঁপছে।একটা মেয়ের যে এতো রাগ আর এতো শক্তি থাকতে পারে তা আয়রাকে না দেখলে বোঝায় যাবে না। বাসার সবাই আদিয়াতের উপরে খুব রেগে আছে।আর তিয়াশা তো কেঁদেই যাচ্ছে।আম্মুরা সবাই তিয়াশাকে শান্ত করার চেষ্টা করছে।

A Destination Wedding | পর্ব – ১১
আরুশ:প্রথমেই বলি আমি আয়রাকে আজ থেকে আারো আট বছর আগে থেকে চিনি।ওকে প্রথমবার আমি তিয়াশাদের বাসায় তিয়াশার জন্মদিনের পার্টিতে দেখি।তখন আমি নাইনে পড়ি।

A Destination Wedding | পর্ব – ১০
সময় কারো জন্য অপেক্ষা করেনা।সময় বহমান খরস্রোতার মতো।দেখতে দেখতে পেরিয়ে গেছে একমাস।এই এক মাসে ইভা আর আরিয়ানের সম্পর্কের বেশ ভালোই উন্নতি হয়েছে।কারণ আমরা সবাই আরিয়ানকে অনেক বুঝিয়েছি যে ওও ইভার সাথেই ভালো থাকবে।তবে দিন শেষে আরিয়ান আমার জন্য একটু হলেও কষ্ট পায়।যতই হোক আমি ওর প্রথম ভালোবাসা বলে কথা।

A Destination Wedding | পর্ব – ৭
আমরা সবাই নিরবে চোখের পানি ফেলছি হসপিটালের করিডোরে বসে।ভাবতেও পারিনি যে এমন কিছু হবে আমার সাথে।শেষ পর্যন্ত আয়মানের কথাটাই সত্যি প্রমাণিত হলো।আয়মান সেদিন ঠিকই বলেছিল,আরিয়ান আমাকে ভালোবাসে।আর আমার কথাটাও সত্যি হলো।আরিয়ান সত্যিই মরতে বসেছে।

A Destination Wedding | পর্ব – ৩
আমি পড়ছিলাম,,,,এর মাঝেই আমার ফোনে কল আসলো।আমি নাম্বারটা চেক করে দেখি ঐশি কল দিয়েছে।আমি রিসিভ করে হ্যালো বলতেই ওপাশ থেকে একটা ছেলে বলে উঠলো,,,, ছেলেটি:হ্যালো,,,আসলে এই ফোনটা যার তার একটা অ্যাকসিডেন্ট হয়েছে।

পাথরের বুকে ফুল | পর্ব – ১৮
ওয়াসেনাত ভিজে চুপচুপ হয়ে বাসায় এসে পৌছে।বাসার দরজা আগে থেকেই খোলা ছিল।ওয়াসেনাত দরজার সামনে দাড়াতেই তার মা এসে হাজির।তিনি ওয়াসেনাতের গা ছুঁয়ে ছুঁয়ে তার গালে হাত রাখতেই অবাক হলেন এটা ভেবে তার মেয়ের মুখ এত গরম হয়ে আছে কেনো।ওয়াসেনাতের মার এখন ইচ্ছে করছে এক মগ পানি ওয়াসেনাতের গরম মুখে